শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
ভারতের জন্য ধর্মনিরপেক্ষতা মানে অ-ধর্মীয় হওয়া নয় বরং সমস্ত ধর্মের প্রতি সমান সম্মান দেওয়া, বলেছেন ভারতের বিদেশ মন্ত্রী এস জয়শঙ্কর।
বুধবার সন্ধ্যায় লন্ডনের রয়্যাল অভার-সিস লিগে “হাউ এ বিলিয়ন পিপল সি দ্য ওয়ার্ল্ড” শীর্ষক একটি অনুষ্ঠান হয়। এই অনুষ্ঠান চলাকালীন ভারতের বিদেশ মন্ত্রী এস জয়শঙ্করকে প্রশ্ন করা হয়, নেহরু যুগের পর থেকে ভারত বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকারের অধীনে ভারত কম উদার ও আরও বেশি হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ হয়ে উঠছে কি?
প্রশ্নের উত্তরে এস জয়শঙ্কর উপরোক্ত মন্তব্য করে দাবি করেন, “ভারত নিশ্চিতভাবে পরিবর্তিত হয়েছে, এই পরিবর্তনের অর্থ ভারত কম উদারপন্থী নয়, বরং ভারত তাঁর বিশ্বাসকে প্রকাশ করার ক্ষেত্রে আরও বেশি খাঁটি।” ভারতের বিদেশ মন্ত্রী এস জয়শঙ্করকে এই প্রশ্ন করেন সাংবাদিক, লেখক লিওনেল বারবার, তাঁর প্রশ্নের জবাবেই জয়শঙ্কর এই মন্তব্য করেন।
জয়শঙ্কর বলেন, “আমাদের কাছে ধর্মনিরপেক্ষতার মানে ধর্মহীন হওয়া নয়; আমাদের কাছে ধর্মনিরপেক্ষতার মানে সকল ধর্মের প্রতি সমান সম্মান দেখান। রাজনীতিতে বাস্তবে যা ঘটছে তা সব ধর্মের প্রতি সমান শ্রদ্ধার সঙ্গে শুরু হয়েছিল, এখন আমরা আসলে এক ধরণের সংখ্যালঘু রাজনীতির মধ্যে পড়ে গেছি। সময়ের সাথে সাথে এটি একটি প্রতিক্রিয়া তৈরি করেছে।
জয়শঙ্কর ভারতীয় রাজনৈতিক বিতর্কে ” তুষ্টিকরণ”-কে একটি অত্যন্ত শক্তিশালী শব্দ হিসাবে উল্লেখ করেছেন, তাতে বর্তমান রাজনীতি কোন দিকে প্রবাহিত হচ্ছে তার নির্দেশ দিয়েছে।
তিনি বলেন, “আরও বেশি সংখ্যক মানুষ ভাবতে শুরু করেছেন, একভাবে সমস্ত ধর্মের সমতার নামে, প্রকৃতপক্ষে সবচেয়ে বড় ধর্মকে আত্ম-নিপীরণমূলক হতে হবে এবং নিজেকে ধ্বংস করতে হবে। তবে সেই সম্প্রদায়ের একটি বড় অংশ অনুভব করেছিল যে এই ভাবনাটি ন্যায্য হচ্ছে না।”
বিজেপির এই প্রবীণ নেতা বলেন, “গত কয়েক বছরে ভারতে দেখা রাজনৈতিক ও সামাজিক পরিবর্তনগুলি আংশিকভাবে একটি বুদ্ধিবৃত্তিক ও রাজনৈতিক স্তরে হয়েছে, যা এই অন্যায্যতার অনুভূতির ফলেই হয়েছে।”
তবে বিজেপির এই প্রাজ্ঞ নেতার মুখে যা শোনা গেল তা সংখাগুরুর দ্বারা সংখ্যালঘুকে নিপীড়িত করার যে প্রবণতা ভারতে চলছে, তাকেই বিদেশের মাটিতে দাঁড়িয়ে সমর্থনের নামান্তর বলে বিশিষ্টজনেরা মনে করেন।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34