Advertisement
  • গ | ল্প রোব-e-বর্ণ
  • ফেব্রুয়ারি ১২, ২০২৩

মিউজিয়াম

ঋভু চট্টোপাধ্যায়
মিউজিয়াম

‘তারপর একটা অন্ধকার আপনাকে জাপটে ধরে ক্রমাগত নিচে নামাতে চাইবে, কারণ নিচে নামানোর চেয়ে আর কিছুতেই কোন সুখ নেই। আপনি যদি কোন রকমে বেঁচে থাকাটাকেই নিজের সব থেকে বড় জিত ভাবেন, তাহলে তো কিছু বলবার নেই, আপনি হাত পা এমনকি পিছনেও তালি দেবেন, জড়িয়ে যাবেন আরেকটা অন্ধকারে। এই অন্ধকার অনেকটা সমুদ্রের মত গহন গভীর, এপ্রান্তে দাঁড়িয়ে ওপ্রান্তে কোন সুখ বা দুঃখ দেখতে পাবেন না। আপনি অন্ধকারেই থাকছেন।’ বুড়োটা বকে গেল, খ্যাপা নাকি। মাথার মধ্যে এই প্রশ্নটাই ঘুরছে, আমার নয় আপনাদের। আপনারা এখনও আমার দলে আসেন নি, ঐ লোকটির দলেও না। লোকটি বেশ কয়েক বছর ধরে একটা বড় বাড়ি ভাড়া নিয়ে দরজার সামনে বসে আছে। দরজাটা সব সময় খোলা। শুধু হাওয়া ও ধুলোবালি ছাড়া আর কেউ ঢোকে না। আমিও ঢুকতে চাইছিলাম না। নিজের শরীর থেকে রক্ত বেরোচ্ছিল, আর নিজেই মুছে মুছে সেই রক্ত মাখা তুলো ফেলে দিচ্ছিলাম বাড়ির সমানে। ফেলে দিচ্ছিলাম বললে ভুল হবে, জড়ো করছিলাম। আমি আশা করি এই পৃথিবীর মানুষ একদিন দেখতে আসবে কীভাবে…। জানলাটা খুলে দিলাম। ওপাশেই বুচেনওয়াল্ড বা বুখেনওয়াল্ড বা বিউখেনভল্ট ক্যাম্প যে নামেই ডাকেন মানে কিন্তু সৈকত বন। আমি দেখছিলাম হাজার হাজার লাশ শুয়ে আছে, পুরুষের সংখ্যা বেশি। যাদের আনা হয়েছে তাদের বেশিরভাগ জনকেই মেরে দেওয়া হয়েছে, বানিয়ে দেওয়া হয়েছে লাশ। প্রতিটি পুরুষ লাশের যৌনাঙ্গে ট্যাটু আঁকাচ্ছে ইলসে কখ। আমি তার সঙ্গে ক্যাম্পের চারদিকে ঘুরলাম। মানুষের চিৎকারের মাঝে যৌনতায় মজে থাকছে ইলসে আর কার্ল আটো কখ, চিৎকার আসছে, আমি শিৎকারকে চিৎকারের সঙ্গে মিলিয়ে দেবার দায়িত্ব পেয়েছি। একাই একটা ঘরে থাকি, খাই, পটি করি, অন্ধকারেই থাকি। আলো জ্বালতে ভয় লাগে, প্রতিটা সুইচ তো মানুষের আঙুলে তৈরি, তাও দাঁড়িয়ে, তাও বসে, ‘এই যে যাচ্ছি লেডি অব দ্যা ল্যাম্পসেড।’

সব দেখে সব শুনে চুপ থাকাটাও তো এখন একটা শিল্পের পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। এখানে হাওয়া বাতাস জল মেঘ সবেই অণু পুড়ানোর গন্ধ।

‘অণু পুড়ানো ? সেটা আবার কী?’

– খুব সহজ, অণুপ্রেরণা পেতে পেতে যখন সে নিজেই মারা যায় সেখান থেকে জন্ম হয় অণুপুড়ানো। এটা খুব দারুণ একটা বস্তু, জন্ম মৃত্যু সব এই পোড়া ছাইয়ের দান। একবার এক চিড়িয়াখানাতে লেখা ছিল, ‘অণুপ্রেরণাতে সিংহ শাবকের জন্ম।’  বুঝতে পারলাম কথাগুলো শুনে লোকটির একটু অস্বস্তি হচ্ছে। জিজ্ঞাসা করতেই আরও মিয়িয়ে গেল, ‘চুপ করুন, এক্ষুণি কেউ শুনে ফেলবে, আমাকে কতবার মারতে এসেছেন জানেন?’

— মারতে ? কে মারতে আসবে? আপনি তো এই হাল আমলে মিউজিয়াম করেছেন।

— কে বলল, আমি কত বছর ধরে এই দরজায় বসে থেকেছি। তার আগে তো নিয়ে নিয়ে ঘুরতাম। মৃত মানুষের চুল, নখ, জামাকাপড়, এমনকি শরীরের অঙ্গ প্রতঙ্গ নিয়ে একটা ছোট্ট গাড়ি চেপে ঘুরতে ঘুরতে আমি সবার সামনে চিৎকার করে বলতাম, ‘ এই যে আপনাদের সামনে আমি,  হাত পা এনেছি। সেই সব মানুষের হাত, যাদের মেরে ফেলে দেওয়া হয়েছে, কেটে ফেলা হয়েছে, যাদের পুড়িয়ে মজা পেয়েছেন, তাদের পোড়া শরীরের টুকরো আছে।’

আমি ভাবছিলাম, আমার সেই ‘দীর্ঘ ছুরির রাত্রির’ কথা। আমার এক ছায়াকে কোন রকম ধরে বেঁধে মারতে গেছিল। বাথরুমে স্নানের জলের  শাওয়ারে কার্বন মনো অক্সাইডের স্রোত আসছে, বোঝা যাচ্ছে না, ছায়া এখন স্নান করছে না বিষাক্ত ধোঁয়ায় মারা যাচ্ছে।

— আপনি কি চিৎকার শুনতে পাচ্ছেন?

— হ্যাঁ, কিন্তু এটা কী ‘ঘেটো ফাইটারস হাউস’ থেকে, নাকি ‘ইয়াদ ভাসিম’ নাকি আরো কোথাও?

— এটা এখান থেকেই।

তারপরেই লোকটি আমাকে একরকম টানতে টানতে সেই ঘরটার ভেতরে নিয়ে গেল। এখানেও অন্ধকার ঠেলে ঢুকতে হয়। একটা ছোট কাচের শিশির সামনে দাঁড় করালো। কাচের শিশির ওপারে একটা টর্চ। অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলাম, ‘এটা কী?’

-এটাই সেই টর্চ, যা একটি কিশোরীকে ধর্ষণ করে তার যোনিতে ঢুকিয়ে ধর্ষকরা মজা দেখছিল। শিশিটাকে ঘোরালে এখনও টর্চটার গায়ে লেগে থাকা রক্তের দাগ দেখতে পাবেন, এর পিছনে সেই লোহার রডটাও আছে। আর ঐ দিকে একটা পুরুষ লিঙ্গ। এক বাবা তার মেয়ের ধর্ষণকারীদের লিঙ্গ কেটে দেয়।

আমার সারাটা শরীর কেমন যেন শিউরে উঠতে লাগল। মনে হল এই শরীটাই বুঝি শুধু একটা লিঙ্গ আর জোর করে এই ঘরের যে দরজা ঠেলে ভেতরে এসেছি সেটা একটা যোনি। তার মানে কি আমিও এই মাত্র ধর্ষন করলাম। কিন্তু কাকে? আমাকে নিজেই, নাকি অন্য কিছু, অন্য কোন উপায়।

কথাগুলো আমার বৌকে বলতেই ও শিউড়ে ওঠে। ‘তারমানে একটা মেয়ের শরীরের ভেতরে টর্চ, লোহার রড় ঢুকিয়ে দিয়েছে, আর ঐ ভদ্রলোক সবকিছুকে একজায়গায় এনে সাধারণ মানুষের সামনে প্রদর্শনী দেখাচ্ছেন? আর লোকে দেখতে যাচ্ছে?’

— লোকে যাচ্ছে না, বিদেশে কিন্তু হলোকাস্টের অনেক মিউসিয়াম আছে। লোকজন টিকিট কেটে সেখানে যায়, ভয় পায়, গাল দেয়, কিন্তু যায়।

— তাহলে এখানে আসে না কেন?

— হয়ত মার্কড হয়ে যাবার ভয়ে। বলা যায় না, কেউ যদি দেখে ফেলে, তাহলে তো জল, বা রেসন বা অন্য কিছু বন্ধ হয়ে যেতে পারে। তখন কি হবে, মানুষ কোথায় যাবে, কী করবে, কী খাবে। তুমি শোন নি কোথায় যেন ভয়ে পুরোহিত বা নাপিত কেউ শ্রাদ্ধের কাজ করতে যাচ্ছে না।

বৌয়ের মুখে আর কোন শব্দ নেই। শব্দও অন্ধকার, শব্দও বিরক্তিকর, শব্দ একাকিত্বে ভুগছে।

আমি পড়ছি ১৯২৯ সালের কথা যখন জার্মানিতে ভাইমার প্রজাতন্ত্র অস্থিতিশীল। নির্বাচিত সরকারের পতন ঘটল। ক্ষমতায় এলেন তিনি। তারপরেই ১৯৩৩ সাল, রাইখস্টেগের আগুণের অজুহাত দিয়ে আকাশের থেকে মুছে দিচ্ছে ব্যক্তি স্বাধীনতা। আটকে থাকছে হাজার হাজার নিরিহ মানুষ। মনে পড়ে গেল সেই সময় ট্যুরিয়েন রাজ্যের একটা স্কুলে প্রথম বন্দিশিবির তৈরি করা হয়। বন্দি বাড়ে, বাড়ে অত্যাচার। সরকারের কাছে অনেক সময় একটা অদ্ভুত যুক্তি থাকে,‘আপনাদের বন্দি করা হচ্ছে কারণ বাকিদের বাঁচাতে হবে।’ ‘আপনাকে বন্দি করা হচ্ছে কারণ কোন রকমের রাষ্ট্রদোহ বদরাস্ত করা হবে না।’ অদ্ভুত ব্যাপার হল আগের সরকারের অনেক সাংসদও তখন বন্দি ছিল।’

পাশে কান্নার আওয়াজ পেলাম। কে কাঁদছে, বৌ নাকি ঐ বন্দি শিবিরের মানুষজন। আবার অন্ধকার, সে অন্ধকার ঠেলে দাঁড়িয়ে আছে হাজার হাজার বন্দি মানুষ, তাদের পোশাক এক, সারা শরীরে ক্ষত, কথা বলতেও কষ্ট হচ্ছে। আর  ‘ডিভাইস অব ডেসট্রাকশন’ থেকে একের পর এক খবর আসছে। আসছেই, মারতে হবে, আরো মারতে হবে।

বউ তখন স্টেফানি রাবেচের কথা আরম্ভ করতে যাচ্ছিল। ইহুদি কিশোরী, আস্ট্রিয়ার লিনজে স্কুলে পড়বার সময় তার সাথে আলাপ হয় হিটলারের। অথচ হিসাব বলে সেই হিটলারই নাকি প্রায় ষাট লক্ষ ইহুদিকে মেরে ছিল।

আমি বসে আছি আর বউ কাঁদছে। চোখ থেকে জল নয়, ভাত পড়ছে, কী মনে হল একটা ভাত উঠিয়ে দেখলাম, তাতে রক্ত লেগে আছে। চমকে উঠলাম, ‘এটা কাশ্মীর, না বর্ধমান না  অন্য কোথাও?’

সেই ভদ্রলোক তার মিউজিয়ামে এই ভাতগুলো দেখিয়েছিল। একটা শিশিতে ফর্মালিনে ডোবানো ভাত, তাতে রক্তের ছাপ। প্রশ্ন করেছিলাম ‘এত দিন হয়ে গেল, তাও ভাতে রক্তের দাগ মোছে নি?’

ভদ্রলোক হেসে উঠেছিলেন, ‘এই রক্তের ছাপ কি মোছে, এ তো আমার আপনার মনের ভেতরের ছাপ, যা শুধু ভাতের মধ্যে প্রতিবিম্বিত হচ্ছে।’

— তাহলে ওই যে কার্লভার্ট রাতের অন্ধকারে যেখানে কয়েকজনকে মেরে পুঁতে তার উপরটা বাঁধিয়ে দেওয়া হয়েছিল, সেটা?

সব কি একই?

— সব মৃত্যুই এক।  চাপা রক্ত আর একটা গোঙানি, তারপর আস্তে আস্তে মন থেকে মুছে  ফেলা।

বউ কিছুক্ষণ চুপ থেকে বলে উঠল, ‘জানো কি প্রথম ধুমপান বিরোধী প্রচার কে করেন?’

কথাগুলো শুনলাম কিন্তু প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে ইচ্ছে করল না। চোখ দুটো রক্তের দাগের আশেপাশে ঘুরছে, গোঙানির আওয়াজ শোনা যাচ্ছে, কিছুই করতে পারছি না।

— হিটলার, এমনকি মিলিটারিদের মধ্যেও ধুমপান নিষিদ্ধ করে দিয়েছিলেন। তার সময়েই এক জার্মান ডাক্তার ধুমপানের সাথে ক্যানসারের সম্পর্ক আবিষ্কার করেন।

— ও, উনি ধুমপান বন্ধ করে রক্তপান করতে চেয়েছিলেন?

– বৌয়ের শ্বাসে ভয়ের রঙ দেখতে পেলাম, কেমন যেন শিউরে আছে। কাঁধে হাত দিতেই বলে উঠল, ‘ ১৯৩৯ সালে সুইডিশ পার্লামেন্টের এক সদস্য হিটলারকে নোবেল পুরস্কারের জন্যে মনোনীত করেন, পরে প্রত্যাহার করা হয়।’

চোখ বন্ধ করতেই সেই ভদ্রলোকের মিউজিয়ামে এসে পৌঁছালাম। ভদ্রলোক আমাকে একটা কাটা হাতের সামনে দাঁড় করিয়ে বললেন, ‘এই হাতটাও একটি মেয়ের শরীরে ঢোকানো হয়েছিল, গর্ভবতী ছিল, এই হাত ঢুকিয়ে তার শরীরের ভেতর থেকে ভ্রুণটা টেনে বের করে এনেছিল, আমি ভ্রুণটা নিয়ে আসতে পরিনি, হাতটা এনেছি।’

অন্ধকার, এবার শ্বাস নিতে অসুবিধা হচ্ছে। দাঁড়াতে পারছি না, বউকে ডাকতেই ভদ্রলোক এবার কাঁধে হাত দিলেন।  ‘বন্ধু, তোমার বউ তো অনেক দিন আগেই একটা বন্দি শিবিরে…’

–তাহলে এতক্ষণ কার সাথে কথা বললাম?

— ক্যানো এই শিশি বোতল, যেখানে আমি সেই সব অঙ্গ প্রত্যঙ্গগুলো ভিজিয়ে রেখেছিলাম। তাদের মধ্যে উনিও তো ছিলেন।’

— তার মানে ওঁর কি?

– সে তো আপনারও, আপনিও তো কবেই মেরুদণ্ড বিক্রি করে এখন বসে আছেন, ঘুরছেন, মন্তব্য করছেন, কিন্তু বলুন তো দেখি….

এবার আর কথাগুলো শুনতে ইচ্ছে করল না। মিউজিয়ামের অন্ধকার থেকে বেরিয়ে বাইরের অন্ধকারে এসে বসলাম। দূরে ফ্রানৎজ ভুঙ্ককে বসে থাকতে দেখলাম। ভদ্রলোক আউশভিৎস(জ)তে পোস্টিং ছিল। প্রতি রাতে বন্দিদের অত্যাচারের আওয়াজ শুনে মজা পেত। গ্যাস চেম্বারে পাঠিয়ে মেরে ফেলবার আগে ওই বন্দির গান শুনত। তারপর হেলেনা সিট্রোনোভার গান শুনে তার সাথে প্রেম হল, প্রস্তাব এল, হেলেনার চোখ মুখে ঘৃণা, প্রতিদিন হাজার হাজার ইহুদিকে মেরে ফেলা হচ্ছে। সায়ানাইড জিকলন বি ব্যবহার করা হচ্ছে। ব্যারাকের দরজায় স্ফটিকের টুকরোর মত এই বিষ দেওয়া হত। কিছু সময় পরে গ্যাস বেরোত। শ্বাস নেওয়ার জন্য ছটফট করে মানুষগুলো মারা যেত।

‘হেল ভ্যান’ ছিল। লোহার ভ্যানে মানুষ নিয়ে গিয়ে ফেলা হত কবরে। তারপাশে দাঁড়িয়ে ফূর্তি করত সেনারা। এখানেই ফেনল ইঞ্জেকশন দিয়ে বাচ্চাদের মারা হত। জ্যান্ত মানুষের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ কেটে পরীক্ষা চলত। ওখানে ইহুদি মেয়ের সাথে প্রেমও নিষিদ্ধ ছিল। তাও হেলেনা বাঁচার জন্যে প্রেম করেছিল, প্রেম করেছিল তার দিদি রেজিনকাকে বাঁচাতে। মুক্তি পেয়েছিল, পালিয়ে গেছিল সৈনিক। পরে আবার তাদের দেখা হয়, যুদ্ধপরাধী ফ্রানৎজকে বাঁচায় হেলেনা।  আমিও কি আমার মানুষটাকে বাঁচাতে পারতাম না ?  নাকি চাইলাম না।

অন্ধকার আবার অন্ধকার। তার ভেতরেই জেগে আছে মৃত্যু আর সব অঙ্গ। দেখছি, ভাবছি, শুনেছিলাম হিটলারের একটা অণ্ডকোশ ছিল, লিঙ্গটা ছিল ছোট, হয়তো প্রেম করলেও ভয়ে বিয়ে করেনি, কিন্তু প্রতিশোধ নিয়েছে। তাহলে কি প্রতিটা মৃত্যুর পেছনে এ রকম প্রতিশোধ আছে ? যে বাচ্চাটা তার মায়ের সাথে জ্বলে মরে গেল, তার উপর কে প্রতিশোধ নিল ? অন্ধকারে নিজের উপরে রাগ হতে লাগল। নিজের শরীরের এক এক অঙ্গ খুলে সেই মিউজিয়ামে দিয়ে আসতে

হবে, দেখুক সবাই। আমি ও তো একটা বন্দি শিবিরেই বন্দি, অঙ্গ কাটবার সময় আমিও নিজেকে অজ্ঞান করব না।

♦    ♦    ♦    ♦♦♦

 


  • Tags:

Read by: 165 views

❤ Support Us
Advertisement
homepage vertical advertisement mainul hassan publication
Advertisement
homepage billboard publication
Advertisement
Advertisement
শিবভোলার দেশ শিবখোলা স | ফ | র | না | মা

শিবভোলার দেশ শিবখোলা

শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।

সৌরেনি আর তার সৌন্দর্যের সই টিংলিং চূড়া স | ফ | র | না | মা

সৌরেনি আর তার সৌন্দর্যের সই টিংলিং চূড়া

সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।

মিরিক,পাইনের লিরিকাল সুমেন্দু সফরনামা
error: Content is protected !!