শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে টাইফুনের দেখা পাওয়া খুব স্বাভাবিক। তাই প্রত্যেক বছরই এখানে অবস্থিত চিন, জাপানে ও তাইওয়ান ভয়াবহ ঝড়ের কবলে পড়ে। এ বছরও তাঁর ব্যতিক্রম হয়নি। ইতিমধ্যেই তালিম ও ডকসুরি নামক দুই টাইফুনের দাপতে তছনছ হয়ে গেছে চিন, জাপান , তাইওয়ান ও ফিলিপাইনের উপকূলবর্তী এলাকা। এবার প্রবল শক্তি নিয়ে পূর্ব এশিয়ার মাটিতে আছড়ে পড়তে চলেছে মরসুমের তৃতীয় টাইফুন। যার নাম খানুন। এখনো পর্যন্ত অতিশক্তিশালী দুই ঘূর্ণিঝড়ে ৩৪ জন মারা যাওয়ার খবর মিলেছে। নতুন করে আর এক ঘূর্ণিঝড়ে বিধ্বস্ত হতে পারে একাধিক এলাকা তাই পরিস্থিতি সামলাতে যাবতীয় সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে।
আবহাওয়া দফতর সূত্রে প্রথমে উত্তর-পূর্ব চিনের কথা বলা হলেও তাঁদের সর্বশেষ পূর্বাভাস, ঘণ্টায় ২৫২ কিমি বেগে জাপানের ওকিনাওয়ায় আছড়ে পড়বে অতি শক্তিশালী টাইফুন খানুন। ইতিমধ্যে জাপান সরকারের পক্ষ থেকে ২০, ০০০ মানুষকে দ্বীপ ছাড়তে অনুরোধ করা হয়েছে। বলা হয়েছে, ১২ মিটার অর্থাৎ ৩৯ ফুট উচ্চতার সামুদ্রিক ঢেউ আছড়ে পড়তে পারে সেখানে। এখনো পর্যন্ত যা খবর, ঝড়টি জাপান উপকূলের দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থান করছে। সরকারের পক্ষ থেকে দুর্যোগপূর্ণ পরিস্থিতির কথা বিবেচনা কওরে ইতিমধ্যে ৯০০ টিরও বেশি বিমান বাতিল করে দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও স্থগিত রাখা হয়েছে আঞ্চলিক নৌকা ও বাস পরিষেবা। জাপান এয়ারলাইন্স ও অল নিপ্পন এয়ারওয়েজ সূত্রে বলা হয়েছে, প্রায় ৭৪,০০০ যাত্রী আচমকা এই ঘোষণায় ক্ষতির মুখে পড়েছেন।
আবহাওয়াবিদদেরকে ভাবিত করে তুলছে ঘন ঘন ঘূর্ণিঝড়ের আগমন। তাঁদের ধারণা। জলবায়ুর পরিবর্তননের ফলেই বার বার শক্তিশালী টাইফুনের কবলে পড়ছে পূর্ব এশিয়া। ক্রমশ বেড়ে চলেছে তাপপ্রবাহের পরিমাণ। সিঙ্গাপুরের এক অধ্যাপক জানিয়েছেন , প্রকৃতি নিয়ে মানুষ যে জুয়া খেলা শুরু করেছে তাঁর এক ভয়ঙ্কর পরিণাম তাকে ভুগতে হবে।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34