শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
ভারতীয় কুস্তি সংস্থার প্রেসিডেন্ট ব্রিজভূষণ শরণ সিংয়ের বিরুদ্ধে যৌন হেনস্তার অভিযোগ তুললেন কমনওয়েলথ ও এশিয়ান গেমসে সোনা জয়ী প্রথম ভারতীয় মহিলা কুস্তিগীর ভিনেশ ফোগাট। ভারতের এই অলিম্পিয়ান কুস্তিগীর দাবি করেছেন, শরণ সিং ও জাতীয় কোচরা বেশ কয়েক বছর ধরে মহিলা কুস্তিগীরদের যৌন হেনস্থা করে আসছেন। শুধু তাই নয়, ফেডারেশন কর্তাদের মাধ্যমে মৃত্যুর হুমকিও দেওয়া হয়েছিল। ভিনেশ ফোগাট আরও দাবি করেছেন যে, ব্রিজভূষণের দ্বারা তিনি মানসিক হয়রানির শিকার হয়েছিলেন। এমনকি আত্মহত্যার কথাও তিনি ভেবেছিলেন।
ভারতীয় কুস্তিগীররা কুস্তি সংস্থার প্রশাসনে পরিবর্তনের দাবি জানিয়ে বুধবার নতুন দিল্লির যন্তরমন্তরে বিক্ষোভ দেখান। সেই বিক্ষোভ চলার সময় ভিনেশ ফোগাট সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘ফেডারেশনের কর্তারা মহিলা কুস্তিগীরদের সঙ্গে অশ্লীল ব্যবহার করেছিল। ব্রিজভূষণ শরণ সিং আমাকে যৌন হেনস্থা করেছিলেন। আমি ওর বিরুদ্ধে কথা বলেছিলাম। সেই সময় আমাকে শরণ সিং ‘খোটা সিক্কা’ বলে অভিহিত করেছিলেন। আমি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে আত্মহত্যা করার কথা ভেবেছিলাম।’ ভিনেশ ফোগাট আরও বলেন, ‘ব্রিজভূষণ শরণ সিংয়ের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রীর কাছে অভিযোগ করার জন্য আমাকে খুনের হুমকিও দেওয়া হয়েছিল।’
ভিনেশ ফোগাট আরও বলেন, ‘বেশ কয়েকজন কোচ প্রেসিডেন্টের খুব কাছের লোক। সেই কোচরা অল্প বয়সী মেয়েদের শোষণ করেছে। অনেক তরুণী কুস্তিগীর তাঁদের জন্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ফোগাট বলেন,‘আমি অন্তত ১০–১২ জন মহিলা কুস্তিগীরকে চিনি, যারা আমাকে ফেডারেশন প্রেসিডেন্টে হাতে যৌন হেনস্তার শিকার হওয়ার কথা বলেছে। তারা আমাকে নানা ঘটনার কথা তুলে ধরেছে। আমি এই মুহূর্তে সবার সামনে তাদের নাম প্রকাশ করতে পারছি না। যদি আমি প্রধানমন্ত্রী এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার সুযোগ পাই, তাহলে অবশ্যই তাঁদের সামনে নামগুলি প্রকাশ করব।’
জাতীয় কুস্তিগীরা জানিয়েছেন, ব্রিজভূষণ শরণ সিংকে অপসারণ না করা পর্যন্ত তাঁরা কোনও আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন না। এদিন দিল্লির যন্ত্ররমন্তরে চার ঘন্টার এই ধর্ণা মঞ্চে শামিল হয়েছিলেন রিও অলিম্পিকে পদকজয়ী সাক্ষী মালিক, বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে পদকজয়ী সরিতা মোড়, সঙ্গীতা ফোগাট, বজরং পুনিয়া প্রমূখ।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34