শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
ধূপগুড়ি বিধানসভা উপনির্বাচনের ৪৮ ঘণ্টা আগে সেখানে গিয়ে প্রচারে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, “আগামী ২১ ডিসেম্বরের মধ্যে ধূপগুড়ি মহকুমা হবে। সোমবার নবান্নে মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়ে দিলেন, ধূপগুড়ি মহকুমা হবে। শেষবেলার ভোটপ্রচারে ধূপগুড়ি মহকুমা হবে বলে ঘোষণা করে তৃণমূলের পালে হাওয়া টেনেছিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই হাওয়ার টানে ধূপগুড়ি উপনির্বাচনে ভোট বৈতরণী পার করেছে তৃণমূল। আর ভোট মিটতেই অভিষেকের দেওয়া প্রতিশ্রুতি পূরণের ব্যবস্থা করলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমোমমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নবান্ন থেকে মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করলেন ধূপগুড়ি মহকুমা হচ্ছে।
When we promise, we DELIVER!
As assured by Nat’l GS Shri @abhishekaitc before the By-Elections, Dhupguri will soon become a Subdivision.
Today, Hon’ble CM Smt @MamataOfficial announced the same via a press conference & stated that necessary steps will be taken shortly👇 pic.twitter.com/LbcZBw7mI1
— All India Trinamool Congress (@AITCofficial) September 11, 2023
সোমবার নবান্নে সাংবাদিক বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “ধূপগুড়ি মহকুমা হচ্ছে। ধূপগুড়ি শহর, গ্রামীণ ও বানারহাটের একাংশ নিয়ে মহকুমা করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। এব্যাপারে প্রশাসনিক আধিকারিকরা কথা বলছেন।”
ধূপগুড়ি উপনির্বাচনের প্রচারে গিয়ে স্থানীয়দের দাবি মেনে নতুন মহকুমা তৈরির প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বলেছিলেন, ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে ধূপগুড়ি মহকুমা গঠন হবে। এর পরই বিজেপির দখলে থাকা আসনটি ৪০০০ এর কিছু বেশি ভোটে বিজেপির হাত থেকে ছিনিয়ে নেয় তৃণমূল। তার পর থেকেই আনুষ্ঠানিকভাবে ধূপগুড়ি মহকুমা গঠনের প্রক্রিয়া কবে থেকে শুরু হবে সেই বিষয়ে উৎসাহী হয়ে ওঠেন স্থানীয়রা। যদিও সেই অপেক্ষা দীর্ঘায়িত করলেন না মুখ্যমন্ত্রী। জয়ের পর পরই ধূপগুড়িকে মহকুমা করার কথা আনুষ্ঠানিক ভাবে ঘোষণা করে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী।
ধূপগুড়িতে পরাজয়ের পর বিজেপি প্রার্থী বলেছিলেন, “মহকুমা হওয়ার ঢপ ওই প্রতিশ্রুতি দেওয়াতেই যারা বিজেপিকে ভোট দিত তারা তৃণমূলকে ভোট দিয়েছে। বিজেপির তরফে ধূপগুড়ি উপনির্বাচনে হারের অন্যতম কারণ হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে অভিষেকের ধূপগুড়িকে মহকুমা ঘোষণার প্রতিশ্রুতি। তাদের প্রতিক্রিয়া, বিজেপি কখনও ধূপগুড়ি মহকুমা গঠনের বিরোধী নয়। কিন্তু উন্নয়ন, শিক্ষা, কর্মসংস্থানের থেকে বেশি গুরুত্ব দিতেও রাজি নয়। ধূপগুড়ি মহকুমা হলেও আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে সেখানে ভালো ফল করার ব্যাপারে আশাবাদী গেরুয়া শিবির। বিধানসভা উপনির্বাচনে পরাজয়ের পর বিজেপি প্রার্থীও এই দাবি করেছিলেন। তবে তৃণমূল প্রমাণ করে দিল,তারা প্রতিশ্রুতি দিলে তা পূরণ করে। এই মর্মে তৃণমূলের সোশ্যাল মিডিয়ার পেজে একটি পোস্ট করা হয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ধূপগুড়িকে মহকুমা ঘোষণার সাংবাদিক সম্মেলনের সাংবাদিক সম্মেলনটি সঙ্গে দেওয়া হয়েছে।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34