শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
গণেশ চতুর্থীর সবচেয়ে বড় উৎসব পালিত হয় মহারাষ্ট্রে। মুম্বইয়ের অলিতেগলিতে গণেশ পুজো। তার সঙ্গে রয়েছে সব নামকরা পুজো।মুম্বইয়ের জনপ্রিয় পুজোগুলির মধ্যে অন্যতম জিএসবি সেবা মণ্ডলের পুজো। এখানকার প্রধান আকর্ষণ হল বিশালাকার গণেশ মূর্তি। এখানে গণপতিকে সাজানো হয় ভারী ভারী গয়না দিয়ে। মুম্বইয়ের সবচেয়ে ধনীপুজো হিসেবে পরিচিত’জিএসবি’ সেবা মণ্ডলের গণপতি পুজোয় এই বছর গণেশ মূর্তি সাজানো হয়েছে ৬৯ কেজি সোনা ও ৩৩৬ কেজি রুপা দিয়ে। জানা গেছে এই গয়নার জন্য ৩৮.৪৭ কোটির বিমা করেছে এই পুজো কমিটি এবং গোটা পুজো উপলক্ষ্যে ৩৬০ কোটির বিমা করিয়েছে জিএসবি সেবা মণ্ডল। বিমাটি সরকারি বিমা সংস্থা নিউ ইন্ডিয়া ইনস্য়ুরেন্স থেকে করানো হয়েছে।
#WATCH | Maharashtra | ‘Richest’ Ganpati of Mumbai – by GSB Seva Mandal – installed for the festival of #GaneshChaturthi.
The idol has been adorned with 69 kg of gold and 336 kg of silver this year. pic.twitter.com/hR07MGtNO6
— ANI (@ANI) September 18, 2023
আগামীকাল, ১৯ সেপ্টেম্বর থেকে ২৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত গণপতি বাপ্পা মণ্ডপে ভক্তদের দর্শন দেবেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় এখন এই গনেশ মূর্তি ঘুরে বেড়াচ্ছেন।
দেশের দুই সেরা শহরের মধ্যে মুম্বই ও কলকাতার নাম সবার জানা। কলকাতা শহর মাতে দেবী দুর্গার আরাধনায়। আর মুম্বই শহর মাতে দেবী দুর্গার পুত্র গণেশের আরাধনায়।
তিথি অনুযায়ী খাতায় কলমে গণেশ পুজো একদিনের। তবে দশ দিনের গণেশ বন্দনায় সেজে ওঠে সারা মহারাষ্ট্র সহ গোটা দেশ। মহারাষ্ট্রে জোরকদমে প্রস্তুতি শুরু হয় গণেশ পুজোর অনেক আগে থেকেই, ঠিক কলকাতার দূর্গা পুজোর মতো । আর সিদ্ধিধাতার আরধনায় যে শহরের কথা প্রথম মাথায় আসে তা হল মহারাষ্ট্রের মুম্বই। তবে কলকাতাতেও বেশ কয়েক বছর ধরে বড় আকারে শুরু হয়েছে সার্বজনীন গণেশ পুজো।
বাণিজ্য নগরীর পুজোর জাঁকজমক দেখতে মুখিয়ে থাকে দেশবাসী। বিশালাকার মূর্তি, রাজকীয় শোভাযাত্রা সেই সঙ্গে ঠাসা ভিড়। চেনা এই ছবিটা দেখতে অভ্যস্ত দেশবাসী। সব মিলিয়ে এক কথায় মুম্বইয়ের গণেশ পুজো যেন টেক্কা দেয় কলকাতার দুর্গাপুজোকে।
মুম্বইয়ে অলিতেগলিতে গণেশ পুজো। তার সঙ্গে পেল্লায় পেল্লায় নামকরা পুজো। প্রতিটি পুজোর সঙ্গে ঐতিহ্য জড়িয়ে রয়েছে। কোথাও দেখা যায় হিন্দু-মুসলিম সম্প্রীতির বন্ধন, কোথাও আবার প্রাচীনত্বের স্পর্শ। সেই সঙ্গে বিগ্রহ সাজাবার ধূম তো রয়েইছে। বেশিরভাগ মণ্ডপেই গণেশের বিগ্রহকে বহু মূল্যবান গয়নার সাজানোর রীতি রয়েছে। শুধু সোনার গয়নাই নয়,থাকে বহুমূল্য হীরের অলঙ্কারও। হীরের মুকুট, রত্ন খচিত মুকুট শোভা যায় গণেশের মাথায়। তার মধ্য়ে কিছু কিছু ভক্তদের দান করা। সেই সঙ্গে আবার মন্দির কমিটির নিজস্ব সম্পত্তিও রয়েছে। পুজোর দিনগুলোতে তাই নিরাপত্তার দিকটি বিশেষ খেয়াল রাখতে হয় আয়োজকদের।
কলকাতায় দুর্গার সোনার গহনা অনেক পুজোতেই আমদা দেখে থাকি কিন্তু সোনা ও রুপোর গণেশ সেই দিক থেকে অন্য মাত্রা এনে দিচ্ছে।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34