শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
লিগ টেবিলে এক ও দুইয়ের লড়াই। ভারত ইতিমধ্যেই সেমিফাইনালের ছাড়পত্র পেয়ে গেছে। ৭ ম্যাচে ১২ পয়েন্ট পেয়ে লিগ টেবিলে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা। বড় কোনও না ঘটলে প্রোটিয়াদেরও শেষ চারে যাওয়া অনেকটাই নিশ্চিত। এই পরিস্থিতিতে রবিবার ইডেনে ভারতের বিরুদ্ধে খেলতে নামছে দক্ষিণ আফ্রিকা। ভারতের বিরুদ্ধে জিতলেই লিগ টেবিলের শীর্ষে পৌঁছে যাবে দক্ষিণ আফ্রিকা। সেই লক্ষ্যেই রবিবার মাঠে নামবে প্রোটিয়ারা।
চলতি বিশ্বকাপে দারুণ ছন্দে রয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। তবে সেমিফাইনালে মাঠে নামার আগে ভারতের মতো শক্তিশালী দলের বিরুদ্ধে খেলে নিজেদের শক্তি আরও যাচাই করে নিতে চায় প্রোটিয়া শিবির। পাশাপাশি ইডেনের মতো ভেন্যুতে খেলতে নামার আগে দারুণ উত্তেজিত। ভারতের বিরুদ্ধে মাঠে নামার আগে দক্ষিণ আফ্রিকা অধিনায়ক তেম্বা বাভুমা বলছিলেন, ‘ইডেনে মাঠে নামার জন্য গোটা দল মুখিয়ে আছে। সতীর্থরা খুবই উত্তেজিত। এই মাঠের অনেক ইতিহাস রয়েছে। তবে সে সবের থেকেও আমার কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ফর্মে থাকা ভারতের বিরুদ্ধে খেলে নিজেদের শক্তি আরও দেখে নেওয়া। আমরাও দারুণ ছন্দে রয়েছি। ভারতের বিরুদ্ধে খেলে নিজেদর দক্ষতা আরও ভারভাবে বিচার করতে পারব।’
অধিনায়ক তেম্বা বাভুমা ছাড়া দলের টপ অর্ডারের সব ব্যাটারই রানের মধ্যে রয়েছেন। কুইন্টন ডিকক তিন–তিনটি সেঞ্চুরি করে ফেলেছেন। ইডেনে বড় রানের দিকে তাকিয়ে প্রোটিয়া অধিনায়ক। শনিবার সাংবাদিক সম্মেলনে বাভুমা বলছিলেন, ‘সবাই চায় দলের সাফল্যে কিছু না কিছু অবদান রাখতে। অন্য ব্যাটাররা দুর্দান্ত ফর্মে রয়েছে। ডিককের সঙ্গে বেশ কয়েকটা পার্টনারশিপে আমারও কিছুটা অবদান ছিল। তবে অবশ্যই চাই, বড় ইনিংস খেলতে। আশা করছি ইডেনে ভারতের বিরুদ্ধেই বড় ইনিংস খেলতে পারব। প্রথম ১০ ওভারে আমরা পরিকল্পনামাফিক শুরু করতে পারছি। আর ব্যাটাররা ফর্মে থাকায় এটা সম্ভব হচ্ছে।’
চলতি বিশ্বকাপে দুর্দান্ত ছন্দে রয়েছেন ভারতীয় বোলাররা। প্রতি ম্যাচেই বিপক্ষের কাছে রীতিমতো ত্রাস হয়ে উঠেছেন মহম্মদ সামি, যশপ্রীত বুমরা, মহম্মদ সিরাজরা। দলের ব্যাটাররা ফর্মে থাকলেও ভারতীয় বোলিং অ্যাটাককে যথেষ্ট সমীহ করছেন দক্ষিণ আফ্রিকা অধিনায়ক। বাভুমা বলছিলেন, ‘ভারতীয় বোলাররা যেভাবে বিপক্ষের কাছে ত্রাস হয়ে উঠছে, তাতে ওদের সম্মান করতেই হবে। নিজেদের দেশে বিশ্বকাপ খেলছে। এখানকার পরিবেশ সম্পর্কে দারুণ ওয়াকিবহাল। এই পরিবেশে নিঃসন্দেহে বিশ্বের সেরা বোলিং শক্তি। সমীহ করতেই হবে। তবে আমরাও তৈরি। অন্য কিছু ঘটলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।’
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34