শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
মেজর লিগ সকারের প্লে অফের সম্ভাবনা বাঁচিয়ে রাখতে গেলে ইন্টার মায়ামির কাছে বাকি সব ম্যাচই খুব গুরুত্বপূর্ণ। তার মধ্যে সবথেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ছিল সোমবার লস অ্যাঞ্জেলেসের বিরুদ্ধে ম্যাচ। গতবারের চ্যাম্পিয়নদের হারালেই প্লে অফের সম্ভাবনা বেঁচে থাকবে। সেই কঠিন কাজটাই করে দেখাল লিওনেল মেসির ইন্টার মায়ামি। মেজর লিগ সকারে গতবারের চ্যাম্পিয়ন লস অ্যাঞ্জেলেসকে হারাল ৩–১ ব্যবধানে। গোল না পেলেও মেসির পাস থেকে এল ২টি গোল।
এদিন শুরু থেকেই আক্রমণ প্রতিআক্রমণে ম্যাচ জমে ওঠে। তবে প্রথম দিকে লস অ্যাঞ্জেলেসের আক্রমণের চাপ বেশি ছিল। প্রথম ১৩ মিনিটেই বেশ কয়েকটা সুযোগ তৈরি হয়। কিন্তু কাজে লাগাতে পারেনি। প্রতি আক্রমণে উঠে এসে ১৪ মিনিটে এগিয়ে যায় ইন্টার মায়ামি। টিমো আভিলেসের পাস থেকে গোল করেন ফারিয়াস। মিনিট পাঁচেকের মধ্যে সমতা ফেরানোর সুযোগ হাতছাড়া করে লস অ্যাঞ্জেলেস। ২৭ মিনিটে গোলের সুযোগ এসেছিল মেসির কাছে। তাঁর বাঁপায়ের দুর্দান্ত শট আটকে দেন লস অ্যাঞ্জেলেস গোলকিপার। ৩৮ মিনিটে গোলকিপারকে একা পেয়েও সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি মেসি।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই ব্যবধান বাড়ায় মায়ামি। মেসির ডিফেন্স চেরা থ্রু থেকে ২–০ করেন জর্দি আলবা। ২ গোলে পিছিয়ে পড়েও দারুণভাবে ম্যাচে ফিরে আসার চেষ্টা করে লস অ্যাঞ্জেলেস। কিন্তু স্ট্রাইকারদের ব্যর্থতায় গোল পাচ্ছিল না। ম্যাচের ৮৩ মিনিটে আবার জ্বলে ওঠেন মেসি। একক প্রয়াসে বল নিয়ে পেনাল্টি বক্সে ঢুকে পাস বাড়ান কাম্পানাকে। কাম্পানা ৩–০ করেন। ম্যাচের একেবারে অন্তিম মুহূর্তে লস অ্যাঞ্জেলেসের হয়ে ব্যবধান কমান রায়ান হোলিংশেড।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34