শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
মণিপুর ইস্যুতে সংসদের ভেতরে ও বাইরে একজেট “ইন্ডিয়া”, মণিপুর ইস্যুতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিবৃতি দাবি করে তীব্র হল বিরোধীদের স্বর।
এদিকে সংসদের বাইরে গান্ধি মূর্তির পাদদেশে অধীর রঞ্জন চৌধুরী ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় একই দাবিতে সরব। পাশাপাশি তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের পাশে দাঁড়িয়ে মণিপুর ইস্যুতে সরব বাম-কংগ্রেস সহ সবকটি বিজেপি বিরোধী দল।
বিরোধীরা এদিন সংসদ অধিবেশন শুরুর আগে বৈঠক করেন। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ” মণিপুরের যে নির্মম ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে তা হৃদয় বিদারক অথচ মণিপুরের ডাবল ইঞ্জিন সরকার কতটা অযোগ্য ও অদক্ষ সেটা বেঝা যাচ্ছে। ডাবল ইঞ্জিন সরকারের মণিপুরে তিন মাস ইন্টারনেট বন্ধ অথচ বাংলায় সিঙ্গেল ইঞ্জিন সরকার কিন্তু সেখানে তিনমাস ইন্টারনেট চলছে। এখন মণিপুর থেকে নজর ঘুরিয়ে দিতে বাংলার মালদা, রাজস্থান ও ছত্তিশগড়ের উদাহরণ টেনে বিজেপি সরকার যা করছে সেটা মানুষ দেখছে।”
এদিকে সিপিএমের রাজ্যসভার সাংসদ বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য বলেন, “মণিপুরে একটি গোষ্ঠীর সঙ্গে অন্য একটি গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, নারী নির্যাতন চলছে। এই ঘটনার সঙ্গে বাংলার ঘটনার কোনও তুলনা চলে না।”
অধীর রঞ্জন চৌধুরী বলেন, “প্রধানমন্ত্রীর সংসদে এসে মণিপুর নিয়ে বিবৃতি দিতেই হবে।”
এদিকে সংসদের মণিপুর নিয়ে বিজেপির বিরুদ্ধে “ইন্ডিয়া” -র সদস্যরা উভয়কক্ষেই সরব হন এবং সংসদের উভয় কক্ষ ১২টা পর্যন্ত মুলতুবি হয়ে যায়।দুপুর ১২টায় আবার সভা শুরুর পরেই শুরু হয় তুমুল হট্টোগোল, তারপরেই আরো দুঘন্টা সভা মুলতমি ঘোষণা করেন স্পিকার।
এদিকে বিরোধীদের দেখাদেখি মালদার ঘটনা নিয়ে সংসদের বাইরে গান্ধিমূর্তির পাদদেশে বিজেপি এবং রাজস্থান ইস্যুতে রাজস্থানের বিজেপি সাংসদরা সরব হন। বিজেপি সাংসদ সুকান্ত মজুমদার বলেন, “বাংলায় যে নারী নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে তার জন্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিবৃতি দিন বিধানসভায়, তা হলেই সংসদের বাইরে বিজেপি বিক্ষোভ দেখাবে না। আর মণিপুর নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বিবৃতি দেবেন, এটা স্বরাষ্ট্র দফতরের বিষয়, প্রধানমন্ত্রী কেন মণিপুর ইস্যুতে বিবৃতি দিতে যাবেন? সংসদে মণিপুর নিয়ে তো আলোচনা হবে বলা হয়েছে, তার পরেও প্রধানমন্ত্রীর বিবৃতি দাবি করে সংসদের অধিবেশন ভন্ডুল করছে বিরোধীরা।”
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34