শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
নে্পালের নতুন প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হলেন নেপালি কংগ্রেসের প্রবীণ নেতা রামচন্দ্র পৌডেল। প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ছিলেন দু’জন। ভোটদান থেকে বিরত ছিল রাজতন্ত্রের সমর্থক পার্টি আরপিপি।
বৃহস্পতিবার সকাল দশটায় শুরু হয় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। নেপালি কংগ্রেসের প্রবীণ নেতা রামচন্দ্র পৌডেল এবং সিপিএন (ইউএমএল)-এর ভাইস-চেয়ারম্যান সুভাষচন্দ্র নেমবার্গ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেন। সন্ধ্যায় চূড়ান্ত ফল ঘোষিত হয়েছে। রামচন্দ্র প্রতিদ্বন্দ্বীকে দ্বিগুণের বেশি ভোটে হারিয়েছেন বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
নির্বাচন কমিশন সূত্রের খবর, রামচন্দ্র ভোট পেয়েছেন ৩৩ হাজার ৮০২টি। সুভাষচন্দ্র ভোট পেয়েছেন ১৫ হাজার ৫১৮টি।
কাঠমাণ্ডুতে সংসদ ভবনের হলে এদিন ভোটগ্রহণ হয়েছে নির্বিঘ্নেই। সংসদ ভবনের হলে দুটি পৃথক ভোটগ্রহণ কেন্দ্রের একটিতে সাংসদরা, আরেকটিতে ভোট দিয়েছেন প্রাদেশিক বিধানসভার সদস্যরা। হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভস, ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি এবং প্রাদেশিক বিধানসভা সবমিলিয়ে ৫২ হাজার ৭৮৬জন সদস্য ভোট দেন। নেপালের ৩১৩জন সাংসদ, এছাড়া ৫১৮টি প্রাদেশিক বিধানসভার সদস্যরা ভোট দিলেন। সকাল দশটা থেকে বেলা তিনটে পর্যন্ত ভোটগ্রহণ হয়েছে।
নেপালি রাজতন্ত্রের অনুগামী রাজনৈতিক দল রাষ্ট্রীয় প্রজাতন্ত্র্ পার্টি বা আরপিপি প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে কোনও প্রার্থী দেয়নি। তাছাড়া আরপিপি-র সদস্যরা ভোটদান বিরত ছিলেন দলের ওয়ার্কিং কমিটির নির্দেশে।
প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হিসেবে রামচন্দ্র পৌডেলকে সমর্থন করেছে নেপালের আটটি রাজনৈতিক দল। এদের মধ্যে রয়েছে সিপিএন (মাওবাদী সেন্টার), সিপিএন (ইউনিফায়েড সোস্যালিস্ট), জনতা সমাজবাদী পার্টি নেপাল, লোকতান্ত্রিক সমাজবাদী পার্টির-মতো আটটি দলের ভোট পেয়েছেন পৌডেল। নির্দল সাংসদ, বিধায়কদের সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশের ভোট পেযেছেন পৌডেল। নেপালের তৃতীয় প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হলেন তিনি।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34