শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
কন্যা, স্বাস্থ্য সাথী থেকে শিক্ষা, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের একের পর এক প্রকল্পে শুধুই উত্তরোত্তোর শ্রী বৃদ্ধি। পশ্চিমবঙ্গের মুকুটে জুড়ছে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি। এবার একটি বেসরকারি সংস্থার সমীক্ষায় উঠে এল আরও এক খুশীর খবর। দেশের ৩০টি রাজ্যের ৬০০ টি জেলার মধ্যে মেয়েদের পড়াশুনায় কলকাতা ১০০ তে একশো। এই শহরের, ১৩ থেকে ১৯ বছর বয়সি কিশোরীদের শিক্ষার হার একশো শতাংশ।
সমগ্র ভারতে কিশোরীদের শিক্ষার হার যেখানে ৮০.৬% সেখানে নান্দি ফাউন্ডেশনের নানহি কলি প্রকল্পের অন্তর্গত টিন এজ গার্লস প্রকাশিত রিপোর্টে দেশের সেরা আবারও কলকাতা।
২০১১ সালের আদম শুমারি অনুযায়ী ভারতে কিশোরীদের সংখ্যা ৮ কোটি। আর পশ্চিমবঙ্গে সংখ্যায় তারা ৬১ লক্ষ ৩০ হাজার। তাদের মধ্যে কলকাতায় থাকে ৩ লক্ষ ৩৭ হাজার কিশোরী। সমীক্ষায় দেখা গেছে, শিক্ষা,পরিস্রুত পানীয় জল, স্বাস্থ্য পরিষেবা সহ-বেশ কিছু অনুকূল পরিবেশে কলকাতার কিশোরীদের শিক্ষার হার বাড়তে সহায়তা করেছে।
দেশের অন্য সব রাজ্যের তুলনায় মহিলা তথা কিশোরীদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা দিকে পশ্চিমবঙ্গ যে অনেকটাই এগিয়ে তাও আরেকবার প্রমাণিত হল।
পশ্চিমবঙ্গে ৬৫.৮% কিশোরী উচ্চশিক্ষা গ্রহণ ইচ্ছুক, কলকাতায় সে সংখ্যা ৭২.৩%। ইংরেজি এবং কম্পিউটার প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে এগিয়ে এসেছে সারা রাজ্যে ৯১.৬ % কিশোরী। সারা রাজ্যে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের পর ৭০.৮ % কিশোরী পেশাগত জীবনে যুক্ত হতে ইচ্ছুক, তবে শহর কলকাতায় পড়া শেষে পেশায় যোগ দেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছে ৫৯.১ % কিশোরী।
স্বাস্থ্য ও জীবন চর্চার নিরীখেও এগিয়ে পশ্চিমবঙ্গ ও শহর কলকাতা। সারা রাজ্যে ৭৯.৬ % কিশোরী খোলা আকাশের নীচে শৌচকার্য করতে আপত্তি জানিয়েছেন। অন্যদিকে কলকাতায় এর আপত্তির সংখ্যা ৯৮.৫ %। ঋতুকালে যেখানে রাজ্যের ৫৩.৮ % কিশোরী স্বাস্থ্যকর পরিবেশের কথা জানিয়েছে সেখানেই কলকাতায় এর সংখ্যাটা ৭৪.৯ %। দেশের গঠনগত বৃদ্ধির নিরীখে রাজ্যের ৫০% কিশোরীর স্বাভাবিক গঠন পাওয়া গেছে সেখানে কলকাতায় তা পাওয়া গেছে ৫৭.১ %।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34