Advertisement
  • এই মুহূর্তে দে । শ
  • ডিসেম্বর ২৮, ২০২৩

প্রয়াত ইস্টবেঙ্গলের স্বর্ণযুগের লেফট ব্যাক প্রবীর মজুমদার

আরম্ভ ওয়েব ডেস্ক
প্রয়াত ইস্টবেঙ্গলের স্বর্ণযুগের লেফট ব্যাক প্রবীর মজুমদার

বছরের শেষে ক্রীড়াপ্রেমীদের কাছে আবার দুঃসংবাদ। মারা গেলেন ইস্টবেঙ্গলের স্বর্ণযুগের দলের লেফট ব্যাক প্রবীর মজুমদার। আজ ভোরে সল্টলেকের বাসভবনেই তাঁর মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে এই প্রাক্তন ফুটবলারের বয়স হয়েছিল ৭৭ বছর। রেখে গেলেন স্ত্রী, একমাত্র পুত্র, পুত্রবধূ ও নাতনিকে।
সাতের দশক ইস্টবেঙ্গলের কাছে ছিল স্বর্ণযুগ। স্বর্ণযুগের শুরুর দিকে লালহলুদের রক্ষণের অন্যতম প্রধান কান্ডারী ছিলেন প্রবীর মজুমদার। ১৯৭২ ও ১৯৭৩ সালে ইস্টবেঙ্গলে লেফট ব্যাক হিসাবে খেলেছিলেন। তাঁর খেলা আজও মানুষের  হৃদয়ে গেঁথে আছে। ১৯৭২ সালে একটাও গোল না খেয়ে কলকাতা লিগ জিতেছিল ইস্টবেঙ্গল। সেই বছর লালহলুদের রক্ষণের বামপ্রান্ত সামলানোর দায়িত্ব ছিল প্রবীর মজুমদারের ওপর। ওই বছরই আইএফএ শিল্ড, বরদলুই কাপ, ডুরান্ড ও রোভার্সে চ্যাম্পিয়ন হয় ইস্টবেঙ্গল। প্রথম বারের জন্য ত্রিমুকুট জেতে লালহলুদ।

১৯৭৩ সালে কলকাতা লিগ, আইএফএ শিল্ড, রোভার্স ও ডিসিএম চ্যাম্পিয়ন হয় ইস্টবেঙ্গল। সেই সময় ইস্টবেঙ্গলে তারকা ফুটবলারে ভর্তি। অরুন ব্যানার্জি, বলাই দে, সুধীর কর্মকার, অশোক ব্যানার্জি, চন্দ্রেশ্বর প্রসাদ, শান্ত মিত্র, মোহন সিং, সমরেশ চৌধুরি, গৌতম সরকার, মহম্মদ আকবর, মহম্মদ হাবিব, স্বপন সেনগুপ্তর মতো ফুচটবলাররা।
কড়া ট্যাকেল ও ওভারল্যাপে দারুণ দক্ষ ছিলেন প্রবীর মজুমদার। তাঁর ট্যাকেল ছিল বিপক্ষ ফুটবলারদের কাছে দুঃস্বপ্ন। খেলা ছাড়ার পর ১৯৮১ সালে ইস্টবেঙ্গলকে কোচিংও করিয়েছিলেন প্রবীর মজুমদার। ময়দান থেকে পুরোপুরি সরে যাওয়ার পরও ইস্টবেঙ্গলের সঙ্গে গভীর সম্পর্ক ছিল। তঁার মৃত্যুতে ময়দানে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। শোকস্তব্ধ ইস্টবেঙ্গল ক্লাব। প্রবীরের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে বৃহস্পতিবার ক্লাবের পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়েছে। ক্লাবের পক্ষ থেকে প্রবীর মজুমদারের পরিবারকে সমবেদনা জানানো হয়েছে।


  • Tags:
❤ Support Us
আশ্রয় গ | ল্প রোব-e-বর্ণ
পথ ভুবনের দিনলিপি। পর্ব ১২ পা | র্স | পে | ক্টি | ভ রোব-e-বর্ণ
হিরণবালা । পর্ব ১২ ধা | রা | বা | হি | ক রোব-e-বর্ণ
error: Content is protected !!