শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
“মণিপুরে শান্তির সূর্যোদয় হবেই। মণিপুর উন্নয়নের পথে চলবে। দেশ মণিপুরের পাশে আছে”, লোকসভায় অনাস্থা প্রস্তাবের জবাবি ভাষণে বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি বৃহস্পতিবার ৫টা ৯ মিনিটে লোকসভায় অনাস্থা প্রস্তাবের ওপর জবাবি ভাষণ দিতে শুরু করে ৬টা ৪১ মিনিটে মণিপুর নিয়ে যখন মুখ খুললেন, তখন বিরেধীরা লোকসভা থেকে ওয়াক আউট করেছে। প্রধানমন্ত্রী তখন বলছেন, ” অমিত শাহ মণিপুর নিয়ে ২ঘণ্টা বিস্তারিত বিবৃতি দিয়েছেন। সরকার ও দেশের মণিপুর সম্পর্কে অবস্থান স্পষ্ট করেছেন। বিরোধীদের মণিপুর নিয়ে শোনার ধৈর্য নেই। আলোচনায় অংশগ্রহণের ইচ্ছে নেই, মণিপুর নিয়ে বিতর্ক করে সস্তা রাজনীতি করছে বিরোধীরা।”
এদিন প্রধানমন্ত্রী ভাষণের পুরোটা জুড়ে তাঁর সরকারের সাফল্য এবং ইন্ডিয়া জোট ও কংগ্রেসের সমালোচনা করেছেন। নাম ধরে অধীর রঞ্জন চৌধুরীকে আক্রমণ করে বলেছেন, কংগ্রেস অধীরবাবুকে বলতে দেয় না। প্রার্থীপদ নিয়ে মতভেদ হলে ওঁর নাম বিরোধী দলনেতা থেকে বাদ চলে যায়। কলকাতা থেকে ফোন এসে যায়। কংগ্রেস অধীরবাবুকে অপমাম করে। বিরোধী দলনেতা হিসাবে অনাস্থা প্রস্তাবে অধীরবাবুর বলার কথা,ওনার দল বলতে দেয় না। অধীরবাবুর জন্য আমার পূর্ণ সমবেদনা রইল-বলে কটাক্ষ করেন প্রধানমন্ত্রী।
রাহুল গান্ধির নাম না করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “অহঙ্কারে লঙ্কা জ্বলেছে, হনুমান জ্বালায়নি। প্রেমের দোকানদারি নয়, লুটের দোকান, মিথ্যার বাজার।”
এছাড়াও ইন্ডিয়া জোট সম্পর্কে কটাক্ষ করে প্রাধানমন্ত্রী বলেন, “এনডিএ-তে দুটো আই যোগ করে ইন্ডিয়া বানিয়েছে। তার ওপর আবার আই. এন. ডি. আই. এ লিখে ইন্ডিয়াকে টুকরো করেছে। বেঙ্গালুরুতে ইউপিএ-র শ্রাদ্ধশান্তি করেছে। অনাস্থা প্রস্তাব এনে যারা একত্রিত হয়েছে। আবার এই জোট বাংলায় তৃণমূল-সিপিএম-কংগ্রেস লড়াই করছে। অধীর চৌধুরীর সঙ্গে ১৯৯১ সালে সিপিএম কী ব্যবহার করেছে সেটা ইতিহাস জানে, অধীরবাবু সেই সিপিএমের সঙ্গে হাত মিলিয়েছেন।”
এদিন প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বিরোধীরা যার ক্ষতি চাইবে, সমালোচনা করবে, তাঁরই ভালো হবে, যেমন আমি। এলআইসি, এইএল, ব্যাঙ্ক নিয়ে গেল গেল রব তুলেছিল। সবকটি সংস্থা ভালো অবস্থায় আছে। আমার প্রতি ওদের খুব ভালোবাসা। সারাদিন আমার কথা বলে, আমার নাম না করে এক গ্লাস জলও খান না।”
পন্ডিত জওহরলাল নেহরু, ইন্দিরা গান্ধি সবার সমালোচনা ছিল এদিন মোদির বক্তব্যের মূল বিষয়। তিনি সংসদে দাঁড়িয়ে বলেছেন, “সংসদ রাজনীতি করার জায়গা নয়। তবে তাঁর পুরো বক্তব্যই ছিল রাজনৈতিক, যেটা খুবই স্বাভাবিক। মোদি এদিন বলেন, ” ২০২৪ সালে আমরা রেকর্ড আসমে জিতব। বিরোধীরা ২০২৮ সালে আবার অনাস্থা প্রস্তাব আনবেন সংসদে, সরকারের বিরুদ্ধে।”
তবে বিরোধী শূন্য সংসদে তিনি মণিপুর নিয়ে বক্তব্য রাখলেও দাবি করেন তাঁর বক্তব্য দেশবাসী শুনছেন।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34