শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
কলকাতা বন্দরের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে খিদিরপুর ডক কিন্তু হুগলি নদীর তীরে অবস্থিত এই ডক সময়ের সাথে সাথে অনেকটাই গতি হারাতে শুরু করেছে। এই অবস্থায় আগামী দিনে কলকাতা বন্দরকে লাভের মুখ দেখাতে শুরু হচ্ছে খিদিরপুর ডক আধুনিকীকরণের কাজ৷ তবে সেই কাজ হবে বেসরকারি সংস্থার হাত ধরে। পিপিপি মডেলে শুরু হল এই ডক আধুনিকীকরণের কাজ।
কলকাতা বন্দরের চেয়ারম্যান বিনীত কুমার জানিয়েছেন, ‘দুটি দফায় এই ডক আধুনিকীকরণের কাজ হবে। দীর্ঘ ৩০ বছর পরে হবে এই কাজ৷ এই কাজের জন্যে প্রথম দফায় খরচ হবে ৯৫ কোটি ৬৬ লক্ষ টাকা। দ্বিতীয় দফায় খরচ হবে ৮৬ কোটি ১৫ লক্ষ টাকা।
খিদিরপুর ডকের মধ্যে রয়েছে একাধিক গুডস শেড। পুরনো সেই শেড ভাঙার কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। এর পরে ধাপে ধাপে ইয়ার্ড মানোন্নয়ন করা হবে। পণ্য ওঠানো-নামানোর জন্যে আধুনিক ক্রেন বসবে। সারিয়ে তোলা হবে যাবতীয় পরিকাঠামো। একই সঙ্গে নাব্যতা বৃদ্ধি করাও হবে। সূত্রের খবর, আগামী এক বছরের মধ্যে ধাপে ধাপে এই কাজ শেষ করা হবে।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34