শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
“বাংলার দুটি শত্রু, দুর্নীতি এবং হিংসা, মুখ্যমন্ত্রী কথাতেই এ কাজ করছি। তিনি বলেছিলেন কেউ টাকা চাইলে তার ছবি তুলে তাঁকে পাঠাতে, আমি তাই এই অ্যান্টি করাপশন সেল খুলেছি। বন্ধুহীনদের বন্ধু হতে চাইছি”, রাজভবনে অ্যান্টি করাপশন সেল খুলেনবললেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস। এদিকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যপালের তীব্র সমালোচনা করে বলেন, “রাজ্যের অধিকারে হস্তক্ষেপ করছেন রাজ্যপাল। জগদীপ ধনখড় এরকম করতেন না, তবে ইনি মুখোশ পরে কারও হয়ে কাজ করছেন।”
তবে বিতর্ক হওয়ারই কথা। কেন না রাজ্যপালের এই অ্যান্টি করাপশন সেল যা অভিযোগ পাবে তা রাজ্য সরকারের কাছেই তাঁকে পাঠাতে হবে। তাহলে এই সেল খুলে লাভ টা কী? প্রশ্ন তুলছেন বিজেপি বাদে রাজ্যের শাসক ও অন্য বিরোধী দলের নেতারা।
তবে আমরা দেখেছি দুর্নীতি দেখলে বরাবরই রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস সরব হয়েছেন। ভোটের আগে ‘পিস রুম’ খুলেছিলেন তিনি। আর এবার রাজভবনে ‘অ্যান্টি করাপশন সেল’ খুললেন রাজ্যপাল। ওই হেল্পলাইনে ফোন করে দুর্নীতির অভিযোগ জানাতে পারবেন যে কেউ। রাজ্যপালের এই নয়া উদ্যোগে রাজ্যের সঙ্গে সংঘাত যে আরও বাড়ল, সে বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কোচবিহারের জনসভা থেকে ‘সরাসরি মুখ্যমন্ত্রী’তে ফোন করে অভিযোগ জানানোর কথা বলেছিলেন। মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্যকে হাতিয়ার করেই ‘অ্যান্টি করাপশন সেল’ চালু করেছেন রাজ্যপাল। রাজ্যপাল বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী যা করতে চান, আমিও তাই করতে চেয়েছি।” সেই অনুযায়ী ১ অগস্ট থেকে ‘অ্যান্টি করাপশন সেল’ হেল্পলাইন চালু হয়েছে রাজভবনে। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই নাকি বেশ কিছু অভিযোগও জমা পড়েছে। শিক্ষাক্ষেত্রে দুর্নীতি-সহ একাধিক অভিযোগ জমা পড়েছে এই অ্যান্টি করাপশন সেলে । প্রতিটি অভিযোগ খতিয়ে দেখা হবে বলেই আশ্বাস দিয়েছেন রাজ্যপাল স্বয়ং।
রাজ্য- রাজ্যপাল সংঘাত লেগেই রয়েছে, তারই মধ্যে আবার এই অ্যান্টি করাপশন সেল তৈরি হল। গত সোমবারও দুর্নীতি ইস্যুতে সুর চড়িয়েছিলেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস। প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের গ্রেপ্তারির কথা উল্লেখ করে অধ্যাপক নিয়োগে দুর্নীতি ইস্যুতে জিরো টলারেন্স নীতির কথা ঘোষণা করেন রাজ্যপাল। তা নিয়ে রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাত আরও বাড়ে। ‘অ্যান্টি করাপশন সেল’ সেই সংঘাতের আগুনে ঘৃতাহুতি বলেই মনে করছেন অভিজ্ঞ মহল। আর তাই এবার রাজ্য মন্ত্রিসভার অন্য সদস্যরা নয়, খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোসকে সমালোচনা করেছেন। আর রাজ্যপাল বলছেন, “মুখ্যমন্ত্রীর অনুপ্রেরণায় তিনি রাজভবনে অ্যান্টি করাপশন সেল খুলেছি।”
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34