শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
ভোপাল গ্যাস দুর্ঘটনায় কেন্দ্রের ক্ষতিপূরণের আবেদন নাকচ করে দিল সুপ্রিম কোর্ট। ইউনিয়ন কার্বাইড ইণ্ডিয়া লিমিটেডের উত্তরসূরি ডাও জোন্সের কাছে থেকে অত্তিরিক্ত অর্থ দাবি করেছিল কেন্দ্রীয় সরকার। সঞ্জয় কৌশালের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের বেঞ্চ তাঁদের রায়ে বলেছেন, ক্ষতিগ্রস্তদের টাকা দেওয়ার দায় কেন্দ্রের। তাছাড়া, বিপর্যয়ের জন্য মূল দায়ী ইউসিসি এখন আর মালিকানা ভোগ করছে না। উত্তরসূরী অন্য কোনো সংস্থার কাছ থেকে এভাবে ক্ষতিপূরণ দাবি করতে পারে না কেন্দ্র।
ভোপাল গ্যাস দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের পক্ষ থেকে কেন্দ্রীয় সরকার অতিরিক্ত ৭,৮৪৪ কোটি টাকা দাবি করেছিল। বিপর্যয়ের সময়ে ইউনিয়ন কার্বাইড অফ ইণ্ডিয়া লিমিটেড মালিক থাকলেও পরবর্তীকালে ডাও জোন্সের হাতে মালিকানা হস্তান্তর হয়। তাই কেন্দ্রের দাবি অনুযায়ী ক্ষতিপূরণের অর্থ উত্তরসূরী সংস্থাকে বহন করতে হবে। শীর্ষ আদলতে বিচারপতি সঞ্জয় কৌশাল কেন্দ্রকে এ ব্যাপারে দোষারোপ করেছেন। তাঁর কথায়, কেন্দ্রের গাফিলতির জন্য ক্ষতিগ্রস্তরা ন্যায্য ক্ষতিপূরণ থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। বীমা পলিসির টাকা যদি কেন্দ্রীয় সরকার দেওয়ার ব্যবস্থা করে, তাহলে ইউনিয়ন কার্ভাইডের কাছে আর ক্ষতিপূরণ চাইতে হয়। এক্ষেত্রে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের থেকে আরো ৫০ কোটি টাকা ধার নেওয়ার কথা বলেন তাঁরাতাঁদের মতে, ভোপাল গ্যাস বিপর্যয়ের মামলা নতুন করে খোলা হলে তাতে ইউসিসি লাভবান হবে।
১৯৮৪ সালে ২ ডিসেম্বর ভোপালে মিথাইল আইসোসায়ানেটের ট্যাঙ্ক লিক হয়ে বিষাক্ত গ্যাস বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে। এই বিপর্যয়ে ১৫০০০ এর বেশি মানুষের মৃত্যু হয়।অসুস্থ হয়ে পড়েন প্রায় ৬,০০,০০০ মানুষ। বিপর্যস্তদের ক্ষতিপূরণ নিয়ে সে সময় থেকে বিতর্ক শুরু হয়। পরবর্তীকালে ১৯৮৯ সালে ক্ষতিগ্রস্তদের পক্ষ থেকে কেন্দ্রীয় সরকার কোম্পানির সঙ্গে বোঝাপড়ায় আসে। তখনকার মতো ক্ষতিপূরণ সমস্যা মিটলেও, পরবর্তীকালে সরকার বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী অতিরিক্ত ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা বলে। ইতিমধ্যে সংস্থার মালিকানার পরিবর্তন ঘটে। নতুন সংস্থা ডাও জোন্স বিপর্যয়ের ব্যাপারে নিজেদের দায় অস্বীকার কর। গত মাসে শীর্ষ আদালতে সংস্থা জানায়, বিগত ৩৩ বছরে ডলারের তুলনায় টাকার দাম কমেছে। সুতরাং এখনকার দাম অনুসারে ক্ষতিপূরণ দেওয়া আর সম্ভব নয়। শীর্ষ আদালতও তাঁর আজকের রায়ে ডাও জোন্সের এই যুক্তি মেনে নিল।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34