শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সম্প্রতি সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র বা কালীঘাটের কাকুর বিরুদ্ধে চার্জশিট জমা দিয়েছে ইডি। গ্রেফতারির ৫৯ দিনের মাথায় সুজয়কৃষ্ণর বিরুদ্ধে ১২৬ পাতার চার্জশিট জমা করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। আর এবার ‘কালীঘাটের কাকু’র অসুস্থতা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। পাশাপাশি এসএসকেএম হাসপাতালের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।
সম্প্রতি হাসপাতাল থেকেই ইডি-র বিশেষ আদালতে নিজের জামিনের আবেদন জানান কালীঘাটের কাকু সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র। জামিনের আর্জিতে কালীঘাটের কাকু এটাও জানান য়ে, চিকিৎসকরা জানিয়েছেন তাঁর ৩টি ধমনীতে ব্লকেজ রয়েছে। তাই তাঁর বাইপাস সার্জারি করা জরুরি । এই চিকিৎসা বেসরকারি হাসপাতালে করাতে চেয়ে তাঁর জামিন মঞ্জুরের আবেদন জানান কালীঘাটের কাকু।
এই প্রসঙ্গে আজ মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার তরফে প্রশ্ন তোলা হয়, বাইপাস সংলগ্ন বেসরকারি হাসপাতালে কেন ? এ প্রসঙ্গেই ইডি আদালতে সওয়াল করে, ‘এসএসকেএম হাসপাতালের রিপোর্টে দেখা গিয়েছিল মারাত্মক অসুস্থ পার্থ চট্টোপাধ্যায়। আদালতের নির্দেশেই তাঁকে তখন এয়ার অ্যাম্বুল্যান্সে ভুবনেশ্বর এইমসে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। কিন্তু, দেখা যায় তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ।’ তখন আদালত জানতে চায়, ‘সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র এর আগে কি সেখানে চিকিৎসা করিয়েছেন বা তাঁর চিকিৎসক সেখানে বসেন? ইডির আইনজীবী তখন প্রশ্ন তুলে বলেন, এসএসকেএমে তো এখন হৃদযন্ত্র প্রতিস্থাপনও হয়। সেই হাসপাতালের ওপর ভরসা রাখছেন না কেন সুজয়কৃষ্ণ ? আসলে এটা জামিন নেওয়ার একটা কৌশল।’
প্রসঙ্গত, দিন চারেক আগে গ্রেফতারির ৫৯ দিনের মাথায় সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রর বিরুদ্ধে চার্জশিট জমা দেয় ইডি। নিয়োগ দুর্নীতিতে মিলেছে ২০ কোটি টাকা লেনদেনের প্রমাণ, ১২৬ পাতার চার্জশিটে দাবি করে তদন্তকারী সংস্থার। চার্জশিটে নাম রয়েছে ওয়েলথ উইজার্ড প্রাইভেট লিমিটেড এবং এসডি কনসালটেন্সির। সাড়ে ৭ হাজার পাতার তথ্য প্রমাণ ও নথি জমা দেওয়া হয়েছে চার্জশিটের সঙ্গে।
সূত্রের খবর, চার্টশিটের ৭৫-তম পাতায় দাবি করা হয়, তৃণমূল যুব কংগ্রেসের তৎকালীন সভাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের আর্থিক বিষয়গুলি দেখাশোনা করতেন সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র। তিনি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ ছিলেন। আরও বলা হয়, প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের তৎকালীন সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যের অফিসে মাঝেমধ্যেই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বার্তাবাহক হয়ে যেতেন এই সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র।
এদিকে নিম্ন আদালত নির্দেশ দেয় সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের চিকিৎসা করাতে হবে এসএসকেএম হাসপাতালেই, সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন ‘কালীঘাটের কাকু’। বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা এবং অন্তর্বর্তী জামিনের আবেদন জানান তিনি। মামলা দায়েরের অনুমতি দেন বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ। সে প্রসঙ্গেই আজ ইডির সওয়ালে উঠে আসে এসএসকেএম প্রসঙ্গ।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34