শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
১৯ মে, ১৯৬১। শিলচর স্টেশনে ভাষা যোদ্ধারা
৬৩ বছরে পা দিল মহান উনিশ। বাঙালির অর্জিত গৌরব আর অহঙ্কারের অনির্বাণ মশাল। এ মশাল চিরদিন জেগে থাকবে। কালজয়ী বর্ণমালার মতো, চিরস্রোতা ঝর্ণার মতো, পীড়ন-বিরোধী খড়গের মতো এ মশাল দিকে দিকে সমস্ত মাতৃভাষা আর বহুভাষিকতার দ্যুতি ছড়াবে। দীপ্তি জাগাবে চিত্তের বিত্তে। বলবে, মাথা উঁচিয়ে কাঁদতে শেখো। বলবে, উনিশে মে, মানেই মাথা নত না করা। বলতে থাকবে, প্রাণ দেব তবু, জবান দেব না; বুলেট চিবিয়ে খেয়ে শিক্ষা দেব রাষ্ট্রকে, ক্ষমতামত্ততায় ছিটিয়ে দেব ছি! ছি!
শিক্ষা নেয়নি রাষ্ট্র। সব ভাষাকে ভালোবাসতে শেখেনি। আজও সে চাপিয়ে দিতে চায় নির্বোধের ক্ষমতা। অতএব, লড়াই শেষ হয়নি। পূর্ণ জয় আসেনি ! আসবে। অবশ্যই শাসক স্বীকার করবে, আজ ভাষা দিবস; রক্তঋণ শোধ করে অবিকল্প সংকল্প ঘোষণার প্রত্যাশিত মুহুর্ত। আমরাও অন্ধ ভাবাবেগকে দূরে সরিয়ে, সতেজ দ্রোহ নিয়ে, সমবেত বিবেক আর বুদ্ধিকে জাগ্রত রেখে বিগত ৬২ বছরের নিঃস্বার্থ অভিজ্ঞানকে খতিয়ে দেখব, রুখে দাঁড়াব সব রকমের বিভাজন আর একমুখী অনুশাসনের বিরুদ্ধে।
জয় শাশ্বত উনিশ।
জয় গরিয়সী বাংলা।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34